Ratings1
Average rating5
From the renowned journalist comes this intimate account of his years in the field, traveling for the first time beyond the Iron Curtain to India, China, Ethiopia, and other exotic locales.In the 1950s, Ryszard Kapuscinski finished university in Poland and became a foreign correspondent, hoping to go abroad -- perhaps to Czechoslovakia. Instead, he was sent to India -- the first stop on a decades-long tour of the world that took Kapuscinski from Iran to El Salvador, from Angola to Armenia. Revisiting his memories of traveling the globe with a copy of Herodotus' Histories in tow, Kapuscinski describes his awakening to the intricacies and idiosyncrasies of new environments, and how the words of the Greek historiographer helped shape his own view of an increasingly globalized world. Written with supreme eloquence and a constant eye to the global undercurrents that have shaped the last half-century, Travels with Herodotus is an exceptional chronicle of one man's journey across continents.From the Trade Paperback edition.
Reviews with the most likes.
It's like history within history, a matryoshka doll of travel writing. Published in 2004, about Kapuscinski's travels in the 1950s and 60s, while reading and deliberating on Herodotus's investigations from 2000 years before that, which were often set centuries before his time. Two thumbs up!
[Complete tangent: apparently matryoshka dolls were created in the 1890s during a period of interest in “folk art” but were not actually based on anything historically Russian. They just looked “folky” and people in places like Paris had a hard-on for what they thought Russian peasant life was like. I learned this fact from a completely different book.]
পোলিশ কিংবদন্তি সাংবাদিক রিজার্ড কাপুচিন্সকি সংবাদের খোঁজে দাবড়ে বেড়িয়েছেন বিশ্বের এ প্রান্ত থেকে ও প্রান্ত। বিচিত্র সব অভিজ্ঞতা তাঁর ঝুলিতে; দীর্ঘ ক্যারিয়ার শেষে হিসেব করে দেখা যায় তিনি মোট ২৭টি অভ্যুত্থান প্রত্যক্ষ করেছেন, ৪০ বার জেল খেটেছেন, আর অন্তত ৪ বার মৃত্যুদণ্ড পেয়েছেন। তাঁর এ ঘুরে বেড়ানোর সময় সাথী হিসেবে ছিলো ২৫০০ বছর আগে লেখা ইতিহাসের জনক হেরোডটাস-এর Histoies। দেশ-বিদেশে ঘুরতে ঘুরতে কল্পনায় কখনো কখনো হেরোডটাস-এর জুতোয় পা গলিয়েছেন। সেই সব অভিজ্ঞতার প্রেক্ষিতেই তাঁর বিখ্যাত বই ট্র্যাভেলস উইথ হেরোডটাস।
কাপুচিন্সকি শুরু করেছেন ২য় বিশ্বযুদ্ধ শেষ হবার ৬ বছর পর ১৯৫১ সালের গল্প দিয়ে, যখন সদ্যই বিশ্ববিদ্যালয়ে ঢুকেছেন তিনি। যুদ্ধের বিহ্বলতা তখনো যেন মানুষ কাটিয়ে উঠতে পারেনি; অত ধ্বংসযজ্ঞ দেখে অনেকেই তখন আশ্রয় খুঁজছেন সাহিত্যের পাতায়। বইয়ের প্রথম পাতাতেই কাপু জানিয়ে দেন পড়ালেখার জন্য তখন তাঁদের বই বা গ্রন্থাগার কিছুই ছিল না। যুদ্ধের ডামাডোলে সবই তখন ধ্বংস। পাঠ্যসূচীতে হেরোডটাস অন্তর্ভূক্ত ছিল বটে, কিন্তু সে বই কিছুতেই তাঁরা পড়ে উঠতে পারছিলেন না। ১৯৪০-এর দশকেই পোলিশ ভাষায় হেরোডটাস অনূদিত হবার পরও কেন বইটি পোল্যাণ্ডে প্রকাশিত হচ্ছিল না তার ব্যাখ্যায় কাপু পোল্যাণ্ডের কমিউনিস্ট শাসন ব্যবস্থাকে দায়ী করেছেন। পোল্যাণ্ডের পাশেই সোভিয়েত রাশিয়ার তথা গোটা কমিউনিস্ট বিশ্বের (সাদা চামড়ার অংশের) ঈশ্বর জোসেফ স্টালিন তখনো বহাল তবিয়তে। স্টালিনের ইশারাতেই কমিউনিস্ট সোভিয়েতের উপগ্রহ কমিউনিস্ট পোল্যাণ্ডে হেরোডটাস-চর্চা বন্ধ থাকে। কী কারণে আড়াই হাজার বছর আগের একটি বই নিয়ে স্টালিনের অমন ঢাকঢাকগুড়গুড়?
কাপু দাবী করেছেন হেরোডটাসের ইতিহাসে প্রচুর “ইঙ্গিত” রয়েছে, কেউ যদি সামান্য মনোযোগ দিয়ে পড়ে, তাহলেই বহু বহু শুয়োরের বাচ্চার প্রকৃত চেহারাটি স্পষ্ট হয়ে ধরা দেয়। কেন স্টালিনকে খুশী রাখতে পোল্যাণ্ডে হেরোডটাস-এর অনুবাদ প্রকাশিত হয়নি সে আলোচনায় কাপু হেরোডটাস-এর ৫ম খণ্ড থেকে একটি গল্প উদ্ধৃত করেছেনঃ
করিন্থের নিষ্ঠুর একনায়ক সিপসেলাস ৩০ বছর দমন-পীড়নের মাধ্যমে দেশ শাসন করে মারা যাবার পর তাঁর অধিকতর নিষ্ঠুর পুত্র পেরিয়্যাণ্ডার সিংহাসনে বসেন। তিনি পাশের রাজ্য মিলেটাস-এর একনায়ক থ্র্যাসিবিউলাস-এর কাছে দূত পাঠান, কী করে জনগণকে কৃতদাস বানিয়ে আজীবন ক্ষমতা ধরে রাখা যায় তা যেন শিখিয়ে দেন। থ্র্যাসিবিউলাস দূতকে নিয়ে একটি শস্যক্ষেতে যান, এবং ক্ষেতের এ মাথা থেকে ও মাথা হেঁটে বেড়ান, আর দূতকে একটু পর পর একই প্রশ্ন করতে থাকেন, কী উদ্দেশ্য নিয়ে করিন্থের এই দূত মিলেটাস-এ এল, সে কী জানতে চায়? ক্ষেতের মাঝে এভাবে এলোমেলোভাবে চরে বেড়ানোর ফাঁকে ফাঁকেই থ্র্যাসিবিউলাস যে চারাগাছগুলোর দৈর্ঘ্য তাঁর কানের সমান এসে দাঁড়িয়েছে, সেগুলোর মাথা ভেঙে দিচ্ছিলেন। এভাবে কয়েক ঘন্টা দূতকে গোটা ক্ষেতে হাঁটিয়ে মেরে কোন উপদেশ না দিয়ে থ্র্যাসিবিউলাস সেই দূতকে পেরিয়্যাণ্ডার-এর কাছে ফেরত পাঠান। দূতকে ফিরে আসতে দেখেই পেরিয়্যাণ্ডার উদগ্রীব হয়ে জিজ্ঞেস করেন কী শিক্ষা সে নিয়ে এসেছে। দূত বিরক্তি নিয়ে বলে এই থ্র্যাসিবিউলাস একটা পাগল স্রেফ। গোটা সময় শস্যক্ষেতে হাঁটিয়ে শুধুমুধু তার উঠতি চারাগুলো নষ্ট করল। পেরিয়্যাণ্ডার কিন্তু ঠিকই ইঙ্গিত বুঝে নিলেন। তিনি তাঁর রাজ্যে ব্যক্তিত্বসম্পন্ন, বুদ্ধিধর, এবং সংবেদনশীল নাগরিকদের একে একে কতল করেন। যে অল্প কয়েকজন বুদ্ধিজীবী সিপসেলাস-এর করাল থাবা থেকে বেঁচে গিয়েছিল, পেরিয়্যাণ্ডার এবার তাঁদেরও নিকেশ করে ছাড়লেন।
রাষ্ট্রের বৃহত্তর কল্যাণ
...ভারতীয় যতগুলো গোষ্ঠীর কথা উল্লেখ করলাম, এরা সবাই পশুর মতো প্রকাশ্যেই যৌনক্রিয়ায় লিপ্ত হয়। এরা দেখতেও ইথিওপিয়ানদের মতোই কৃষ্ণ বর্ণের, এমনকি এদের বীর্যও এদের চামড়ার মতোই কালো। একই কথা ইথিওপিয়ানদের বেলায়ও খাটে।
হলুদ/ বাদামী চামড়ার অংশের
মহামতি মাও-এর সমস্ত লেখা মুখস্থ করে ফেলুন
বাইরের পৃথিবীর সাথে আমার যোগাযোগের একমাত্র মাধ্যম কমরেড লী, কিন্তু এ যোগাযোগের পথে তিনিই সবচেয়ে বড় অন্তরায়
আমি অফিসে জানাবো
দেখো, মানুষ সর্বোচ্চ বাঁচে ধরো ৭০ বছর, অর্থ্যাৎ প্রায় ২৫,২০০ দিন। কোন মানুষের জীবনেই প্রতিটা দিন একই রকম যায় না, কিছু না কিছু বেশকম থাকেই। অর্থ্যাৎ, আমরা যে বেঁচে আছি, এটা স্রেফ ভাগ্য। একটু এদিক ওদিক হলেই আমরা যে কোন মুহুর্তে মারা যেতে পারি। তোমার সম্পদের পাহাড় দেখিয়ে জিজ্ঞেস করছ তোমার চেয়ে সুখী কাউকে দেখেছি কি না, কিন্তু শান্তিপূর্ণভাবে মৃত্যুবরণ না করতে পারলে যে তোমাকে সুখী বলতে পারছি না!
কত রক্ত খাবি, এবার খা
ম্যাসাগেটান কেউ কোন নারীকে কামনা করলে তার কাপড়টি খুলে সে নারীর দরজার বাইরে টাঙিয়ে রেখে তার সাথে মিলিত হয়, কারোর এতে কিছু যায় আসে না। তবে তাদের জীবনে কঠোর একটি বিধি আছেঃ এদের কেউ অনেক বুড়ো হয়ে গেলে তার আত্নীয়-স্বজনেরা এসে তাকে কেটেকুটে রান্না করে খেয়ে ফেলে। ম্যাসাগেটাদের কাছে এর চেয়ে সম্মানজনক মৃত্যু আর হয় না। বিপরীতে, কেউ খুব অসুস্থ হয়ে মারা গেলে তাকে তারা মাটিতে কবর চাপা দিয়ে দেয়। এই মানুষটি যে অন্যদের ভোগে এলো না-এর চেয়ে দুর্ভাগ্যজনক আর কিছু নেই বলে তারা মনে করে।
ব্যাবিলনীয়রা সবাই এক জায়গায় জড়ো হয়ে একটি সিদ্ধান্ত নেয়। প্রত্যেক পুরুষ নিজের পরিবার থেকে তার মা, এবং রান্নায় পারদর্শী এমন আরেকজন নারীকে রেখে বাকী সব নারী সদস্যকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে। দারিয়াস এসে ব্যাবিলন অবরোধ করে রাখলে যেন খাদ্য-পানি ইত্যাদির সরবরাহে টান না পড়ে তাই এ কাজটি করা।
যে জাতির সৈনিকেরা যুদ্ধের মাঝেই এমন প্রগলভতার পরিচয় দেখাতে পারে তাদের বিরুদ্ধে জয় লাভ অসম্ভব
একা একজন মানুষকে বোকা বানাবার চেয়ে একদল মানুষকে বোকা বানানোটা সম্ভবত বেশি সহজ
ফল অফ মিলেটাস
নাটকের উদ্দেশ্য চিত্তের বিনোদন, পুরনো ক্ষত জাগিয়ে তোলা নয়