Simon Sinek talks about how our brain works when we make decisions. He explains that the limbic system is the part of the brain that controls our feelings and decisions based on emotions, like trust and loyalty. This part of the brain doesn't use words—it just feels. That's where the “Why” in the Golden Circle connects, because it speaks to our emotions and purpose.
Another part of the brain, the neocortex, is where logical thinking, facts, and language come from. This part handles the “What”, like the details of what we do or the information we share. Sinek says people are inspired more by the emotional connection of the “Why” than by facts and details from the “What”. That's why starting with a strong purpose is so powerful—it speaks to people's hearts, not just their heads.
আমরা অনেক সময় পাঠ্যবইকে তেমন গুরুত্ব দেইনা। কিন্তু এখানে যেসব বিষয় অন্তর্ভুক্ত থাকে তা একেবারে নিরেট জ্ঞান। এজন্য পাঠ্যবই মনযোগ দিয়ে পড়া জরুরী। আমি গুগলে গৃহ ব্যবস্থাপনা নিয়ে সার্চ দিলে এই বইয়ের কিছু ইউনিট পাই। তখন পুরো বইটি নামিয়ে পড়া শুরু করি। এই বইয়ে মোট ১৬ টি ইউনিট রয়েছে, গৃহ ব্যবস্থাপনা, গৃহ ব্যবস্থাপনার ধাপ বা স্তর পরিচিতি, গৃহ সম্পদ ব্যবস্থাপনা, সময় ও শক্তি ব্যবস্থাপনা, সঞ্চয়, বিনিয়োগ ও ঋণ, আবাসস্থল পরিকল্পনা, গৃহনির্মাণসামগ্রী ও আনুষঙ্গিক বিষয়, আসবাবপত্র নির্বাচন,বিন্যাস ও গৃহসজ্জা , গৃহপ্রাঙ্গন,ছাদ ও বারান্দার ব্যবহার, পরিবেশ সংরক্ষণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা, বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী বস্ত্র, ফ্যাশন,স্টাইল ও ডিজাইন, বস্ত্রে রং ও ছাপা, পোশাকে শিল্পকলার উপাদান ও নীতি, পোশাকের ছাঁট ও সেলাই, বস্ত্রের দাগ অপাসারণ ও সংস্করণ।
নিত্য দরকারী বিভিন্ন তথ্য নিয়ে ইউনিট গুলো সাজানো এবং এই বিষয়গুলো জানা থাকলে সম্পদের সুষম ব্যবহার করা যাবে।
এক টানে পড়ে ফেলার মতো বই। কিন্তু উপলব্ধি আসবার জন্য বেশ কয়েকবার পড়তে হবে। লোকজ শিল্পের এবং শিল্পীর অবস্থা বুঝবার জন্য অবশ্যপাঠ্য।
কান্না ধরে রাখা কষ্টসাধ্য।
বিষ্ণুপদের কি ঘরজামাই হবার ছাড়া আর উপায় ছিল?
গোবিন্দ আর সে দুজনেই ঘরজামাই, তাদের মৌলিক পার্থক্য কী?
পাগলার চরিত্র দিয়ে ঘরজামাই কে যেভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে সেটা কী গণমানুষের মানসিকতা ব্যাখ্যা করা গেছে?
বিষ্ণুপদের মা কি তার পুত্রবধুর উপর যা করেছিল তার ফল পাচ্ছে?
বরাবরের মতোই শীর্ষেন্দু মাতিয়েছেন। মানুষের চরিত্রের ঘ্রাণ বাঘু মান্না পায়, কখনো মৌড়ির মতো, কখনো পোড়া কিছুর মতো, এভাবে কেউ লিখতে পারে? অনেক কিছু না লিখে গল্প শেষ করে দেয়া হয়েছে, যদিও আমরা জানি কী হতে যাচ্ছে।
নওয়াসঃ এত হেসো না, এখনই আমিরুল মোমেনীন তা কিনে নেবেন।
আতাহিয়াঃ আহ্, আবু নওয়াস। আর একটু হেসে নিতে দাও। পেটে কুলুপ লেগে গেল। আমিরুল মুমেনীন আজকাল হাসির সওদাগরি করেন না কি?
নওয়াসঃ তুমি জানো না?
আতাহিয়াঃ না।
নওয়াসঃ হাসির অনেক দাম। লাখ দীরহামের-ও বেশি।
অনেকদিন বাদে ফিকশন পড়তে বসে একটানে পড়ে ফেললাম চমৎকার শিশুতোষ বইটি। বইটি ছোটদের জন্য লেখা হলেও বড়রা পড়ে সমান মজা পাবে বলে আমার ধারণা। মজার সাথে সাথে চিন্তার জগতে কিছুটা উন্মেষ ঘটাবে। দুয়েকটি মানসাঙ্ক দেয়া আছে বইতে, সেগুলা বেশ মজার!
চমৎকার জীবনবোধের এই ফিলোসফিকাল উপন্যাসটি বেশ কিছু ভাবনার জন্ম দিয়েছে। ব্যাসদেবের জন্ম, শৈশব, যৌবন এবং বার্ধক্যকে একটা ভ্রমণ হিসেবে দেখিয়েছে লেখক।
যাঁদের কবিতা আমি খুব মন দিয়ে পড়ি, নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী তাঁদের একজন। শেলফে অনেকদিন ধরে পরেছিল, দেখি পড়া শুরু করে। কেমন যায় পরে বলব।
পঁচিশ পাতায় এসে জমে উঠতেই কয়েকটি কথা বলতে থামতে হলো। আগেই বলেছি নীরেন্দ্রনাথ আমার কাছে অন্য মাত্রার একজন কবি। ভূমিকায় উনি উল্লেখ করেছিলেন পত্রিকায় রবিবাসরীয় সংখ্যায় কবিতা নিয়ে লিখতে গিয়ে বইটি লেখা। উনি ছদ্মনামে লিখেছিলেন সেখানে। ধারণা করছি গল্পের খাতিরে উনি শৈশবের কবিকে জ্যাঠতুতো দাদার চড়-চাপড় খাইয়েছেন চুলের মুঠি ধরে। এই ধারণা আরো পোক্ত হয়েছে কবিতার ছন্দ মাত্রা বুঝাতে সকাল থেকে বাজার যাওয়া পর্যন্ত তিনজনকে দিয়ে ছন্দে ছন্দে কথা বলিয়ে।
“কালো মেঘা নামো নামো, ফুল তোলা মেঘ নামো,ধূলট মেঘা, তুলট মেঘা, তোমরা সবে ঘামো!কানা মেঘা, টলমল বারো মেঘার ভাই,আরও ফুটিক ডলক দিলে চিনার ভাত খাই!কাজল মেঘা নামো নামো চোখের কাজল দিয়া,তোমার ভালে টিপ আঁকিব মোদের হলে বিয়া!আড়িয়া মেঘা, হাড়িয়া মেঘা, কুড়িয়া মেঘার নাতি,নাকের নোলক বেচিয়া দিব তোমার মাথার ছাতি কৌটা ভরা সিঁদুর দিব, সিঁদুর মেঘের গায়,আজকে যেন দেয়ার ডাকে মাঠ ডুবিয়া যায়!দেয়ারে তুমি অধরে অধরে নামো দেয়ারে তুমি নিষালে নিষালে নামো ঘরের লাঙল ঘরে রইল, হাইলা চাষা রইদি মইল ;দেয়ারে তুমি অরিশাল বদনে ঢলিয়া পড় ঘরের গরু ঘরে রইল, ডোলের বেছন ডোলে রইল ;দেয়ারে তুমি অধরে অধরে নামো ”
যেমনটা বলছিলাম, উনি ধর্মের লেন্স দিয়ে পুরো যুদ্ধটাকে দেখেছেন। এমনকি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধবিরোধী গোষ্ঠীকে ধর্মের খাতিরে বিরোধকারী হিসেবে দেখানোর প্রয়াস পেয়েছেন।
এছাড়া বাংলাদেশের চারনীতির দুটি (জাতীয়তাবাদ, ধর্মনিরপেক্ষতা)কে উনি পুরোপুরি ধর্মের সাথে গুলিয়ে ফেলেছেন।
সংখ্যাগরিষ্ঠতার পক্ষ নিতে গেলে যে সংখ্যালঘুরা বাদ পরে যায় (উনার ভাষায় নব্বই ভাগ মুসলমানের দেশ বাংলাদেশ) একথা উনি নিশ্চয়ই বুঝেননা তা নয়। তাহলে উনি এই দশভাগের স্বার্থরক্ষা কীভাবে করতেন? পাকিস্থানীরা যদি ধর্মের খাতিরে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে, তাহলে সে নীতির সাথে মেজর জলিলের নীতির পার্থক্য কোথায়?
আমার মনে হয়েছে, কোন একটা কিছুর সমালোচনা সহজ। কিন্তু সেই কিছু একটার অলটারনেটিভ না দেখাতে পারলে সেই সমালোচনা নিছক বিদ্বেষ ছাড়া আর কিছুই না। উনি চার মুলনীতির সমালোচনা করেছেন, কিন্তু সেগুলোর অলটারনেটিভ কী হতে পারতো সে নিয়ে কোন কথা বলেননি।
বাংলাদেশের রাজনীতিতে সিরাজুল আলম খানের যে ভূমিকা তা আমার অজানা ছিল। এই বই ক্রসচেক করার জন্য মহিউদ্দিন খানেক কিছু বই পড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। বইটি যখন পড়ছি ২৩ শে অক্টোবর, সকালে জানতে পেরেছি ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ করেছে ডক্টর ইউনুচের নেতৃত্বে গঠিত ইনটেরিম গভমেন্ট। ইতিহাসের এই অধ্যায়টি গুরুত্বপুর্ন। গত পনের বছরের আওয়ামী শাসনে ক্ষুদ্ধ হয়ে ছাত্র-জনতা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন গড়ে তুলেছে এবং ফলে শেখ হাসিনার পতন হয়েছে। এই আন্দোলন এবং ৭১ পরবর্তী আন্দোলনের একটা প্যাটার্ন চোখে পরেছে।
যাইহোক, আওয়ামীলীগ যেমন শেখ মুজিবকে নিজের সম্পত্তি বানিয়ে ফেলেছিল তেমনি সিরাজুল আলমের মতো ব্যক্তিত্বকে লোকচক্ষুর আড়াল করে ফেলেছিল। অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে বাংলাদেশের খোলনচাল পাল্টে যাবে। যেহেতু বর্তমান সময়ে নতুন একটা দেশ হওয়া সহজ নয়, এর কাঠামোগত পরিবর্তন হতে পারে। সেই নতুন সময়ে সিরাজুল আলমদের মতো ব্যক্তি আদর্শ কতটা প্রচলিত হয় সেটা দেখার বিষয়।
Good story
Malpractice was a bit instance and it could be long, hope he will come back later.
Even the sword story was okay too.
ওহ্ ! এত শক্তিশালী গল্প! তরলা, পিসী, সরাং, আর কীভাবে যেন আইয়ুব খান, পুব পশ্চিম, আর আর অজগরের গল্প ।
দেশের বাইরে বের না হয়েও শুধু কল্পনায় এমন ভাবে একটা গল্পের চিত্রায়ন শুধু বিভূতিভূষণের মতো লেখিয়ের পক্ষে সম্ভব। সব ভ্রমণ গল্পের মতো এখানেও সেই অমোঘ সত্য, গন্তব্য নয় পথ ই আসল! একটানে পড়ে শেষ করার মতো বই!
গ্রেগর কি কাজের রুটিনে তেলাপোকা হয়ে গেলো? তার কি তেলাপোকা না হবার কোন উপায় ছিল? তার মা আর বোনের মধ্যে কেন বোনকে বেশী মমতাময়ী হিসেবে দেখানো হয়েছে? তার বাবা কেন তার উপর বিরাগভাজন হয়েছিলেন?
সাধারণত অনুবাদের একটা সমস্যা হচ্ছে এটা ঠিক আসল ভাষার অনুভূতি ধরতে পারেনা। এজন্য সাহিত্যের বই অনুবাদের ধারে কাছে যাওয়া উচিৎ নয়। তবে যেহেতু সেপিয়েন্স নন ফিকশন এবং এর বিষয়বস্তু আবেগ অনুভুতির চেয়ে বেশী যুক্তিনির্ভর ভাবনার, সে দিক দিয়ে ভাবতে গেলে এর অনুবাদ পড়া যায়। এবার অনুবাদের কথায় আসি, এই বইটির এতো ঝরঝরে অনুবাদ হয়েছে যে মনে হয় একেবারে মৌলিক কোন লেখা। এজন্য পুরো কৃতিত্ব প্রাপ্য অনুবাদকদের! ধন্যবাদ এমন সুন্দর একটা বই বাংলায় উপহার দেয়ার জন্য। আর বইয়ের বিষয়বস্তু নিয়ে বেশী কিছু বলার নেই। পড়া শুরু করে দিন প্রথম থেকে। আমি এই নিয়ে দুইবার পড়লাম!